Showing posts with label Open source. Show all posts
Showing posts with label Open source. Show all posts

Thursday, September 4, 2014

সফটওয়্যার সোর্সকোড ম্যানেজমেন্টঃ আপনার সোর্সকোডকে আরো কার্যকরভাবে সংরক্ষন এবং ব্যবহার করুন

সফটওয়্যার সোর্সকোড ম্যানেজমেন্টঃ  আজকে যে বিষয়টা নিয়ে লিখব তা হল সফটওয়্যার সোর্সকোড ম্যানেজমেন্ট। এর উপর অনলাইনে বাংলা কোন আর্টিকেল নেই বললেই চলে।
প্রাথমিক ধারনা: সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে এর সোর্সকোড সংরক্ষন করা অনেক জরুরী। কারন কোন একটি এপ্লিকেশন একেবারেরই লিখে ফেলা যায় না। আর এর হিস্টোরীগুলোও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য সোর্সকোড ম্যানেজমেন্ট অনেক জরুরী একটি বিষয়।
এর সুবিধাঃ
# সোর্সকোড ম্যানেজমেন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি আপনার কোড নিরাপদে সংরক্ষন করতে পারছেন। আগে কি কোড লিখেছেন এবং তা পরবর্তীতে কোথায় পরিবর্তন করেছেন তার সব কিছুই সংরক্ষন থাকব।
# টিমওয়ার্কের ক্ষেত্রে এটা আরো গুরুত্মপূর্ণ। আপনার লেখা কোড সারাবিশ্বের যে কেউ দেখতে পারবে। সে কেউ চাইলে আপনার এপ্লিকেশনের সোর্সকোড ডেভেলাপ করতে পারবে।
# যেহেতু অনলাইন সংরক্ষন ব্যাবস্থা তাই যে কোন জায়গা থেকে আপনি এক্সেস করতে পারবেন এবং কোড পরিবর্তনের জন্য কমিট করতে পারবেন।
# ওপেনসোর্স সফটওয়্যার আসলেই কি এবং বিভিন্ন ওপেনসোর্স প্রজেক্টে কাজ করলে এর প্রয়োজনীয়তা সত্যিকার অর্থে উপলব্ধি করতে পারবেন।
# ফেসবুকের মাধ্যমে আমরা যেমন বন্ধুরা কে কি করছে তার আপডেট পাই, এর মাধ্যমেও watch এ রাখা প্রোগ্রামার বন্ধুদের লেখা প্রোগ্রাম দেখতে পারেন, এডিট করতে পারেন এবং কোন একটি বিশাল এপ্লিকেশনের ডেভেলাপমেন্টে যোগ দিতে পারেন।
অনলাইনে সোর্সকোড সংরক্ষন, গিটহাব/গুগলকোডঃ  সোর্সকোড ম্যানেজমেন্টের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম রয়েছে। এর মধ্যে গিটই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এই সিস্টেমে আপনার সোর্সকোড সংরক্ষনের জন্য আপনি ইউজ করতে পারেন গিটহাব। এছাড়া আপনি গুগলকোডে ও আপনার সোর্সকোড সংরক্ষন করতে পারেন। যাই হোক আমি আজকে গিটহাব নিয়ে লিখব। আসলে এ নিয়ে অনেক অনেক কিছু জানার আছে এবং জানা দরকার। একটি মাত্র টিউটরিয়ালে কোনভাবেই বোঝানো সম্ভব না। আপনাকে মোটামুটি বুঝতে হলে Pro-Git বইয়ের ১ম থেকে ৫ নাম্বার চাপ্টার পর্যন্ত পুরোপুরি বুঝে বুঝে পড়তে হবে। তাহলে হয়ত ভাল একটা ধারনা পেতে পারেন। তবে সাধারনভাবে কাজ করার জন্য যেটুকু দরকার সেটুকুই টিউটোরিয়ালে তুলে ধরছি।
গিটহাবে সোর্সকোড আপলোডের পদ্ধতিঃ  আমি জাস্ট দেখাব কিভাবে আপনি একটি রিপোজটরিতে আপনার কোড আপলোড করবেন।
আপনি এখানে চাইলে সরাসরি সোর্সকোড আপলোড করতে পারবেন না। যে কোন সোর্সকোড আপনার তৈরি করা রিপোজটরিতে জমা রাখতে পারবেন। যদি আপনি আপনার সোর্সকোড ওপেন রাখতে চান অর্থাৎ প্রজেক্ট যদি হয় ওপেনসোর্স তাহলে ইচ্ছামত রিপোজটরি ক্রিয়েট করতে পারবেন এবং সোর্সকোড আপলোড করতে পারবেন। কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য সোর্সকোড রেস্ট্রিকটেড রাখতে চাইলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে গিটহাবকে পে করতে হবে।
যাই হোক প্রথমে গিটহাবে এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। রেজি করার সময় ইউজার নেমটা একটু খেয়াল করে দিবেন। যেমন আমি Mashpy নাম দেয়াতে এরকম ইউজার ফ্রেন্ডলি লিঙ্ক  পেয়েছি-  https://github.com/Mashpy
(বড় করে দেখতে ছবিটিতে ক্লিক করুন)
১। প্রথমে Create a repository তে গিয়ে একটি নাম দিন। আমি নাম দিলাম - TechnologyBasic-Software । খেয়াল করে দেখুন আপনাকে সাথে সাথেই https://github.com/Mashpy/TechnologyBasic-Software এরকম একটা লিঙ্ক দিয়ে দেয়া হচ্ছে। এটা মনে রাখুন কাজ লাগবে একটু পরে ৭নং অংশে।
এবার আপনি যদি উইন্ডোজ ইউজ করে থাকেন তাহলে লিঙ্ক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।
২। আপনার পিসিতে TechnologyBasic-Software নামে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন এবং এতে আপনার ইচ্ছামত সোর্সকোড রাখুন।
৩। ইন্সটল হওয়া সফট Git-Gui ওপেন করুন এবং Create New Repository তে TechnologyBasic-Software এর ফোল্ডারের লোকেশনটি দেখিয়ে দিন। Rescan এ ক্লিক করে Stage Changed এ ক্লিক দিলে নিচের মত দেখতে পাবেন।
(বড় করে দেখতে ছবিটিতে ক্লিক করুন)
৪। Commit কথাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি সোর্সে কোড পরিবর্তন করার পর কমিট করতে হবে। আপনার সোর্সকোডে কেমন পরিবর্তন করেছেন তার একটি সংক্ষিপ্ত বর্ননা লিখে দিতে পারেন। যাতে আপনি বা অন্য যে কেউ কমিট মেসেজটি পড়লেই এই সফটওয়্যারের ডেভেলাপমেন্ট হিস্টোরি সম্পর্কে ধারনা হয়ে যায়।
সোর্সকোড পরিবর্তন করে কমিট মেসেজ লিখে Commit এ ক্লিক করুন। তাহলে সোর্সকোডটি পরিবর্তিত হবে।
৫। এবার এই সোর্সকোডকে আমাদের অনলাইনে আপলোড করতে হবে। এর জন্য আমরা Push বাটন চাপ দিব। তার আগে আপনাকে SSH Key ঠিক করতে হবে।
৬। Git-Gui সফটওয়্যারে Help-Show SSH key তে চাপ দিন। এই কী কপি করুন। 

(বড় করে দেখতে ছবিটিতে ক্লিক করুন)
এই লিঙ্কে যেয়ে Add SSH এ ক্লিক করুন। কপি করা Key এখানে পেস্ট করুন।
৭। অনলাইনে আপলোডের জন্য Push বাটনে চাপ দিন এবং Arbitrary Location এ ১ নং অংশে থাকা লিঙ্কটি বসিয়ে দিয়ে Ok করুন। আপনার গিটহাব ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড চাইলে দিয়ে দিবেন।
৮। দেখুন লিঙ্কে আপলোড হয়ে গেল আপনার কাক্ষিত সোর্সকোড ।
(বড় করে দেখতে ছবিটিতে ক্লিক করুন)
এখন আপনার কোড যে কেউ দেখতে পারবে, কোন প্রকার ভুল হলে সংশোধনের জন্য কমিট করতে পারবে। পুরো কোড কপি করে নিজের একাউন্টে নিয়ে যেতে পারবে।
গিটহাবে কাজ করার ক্ষেত্রে কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়: গিটহাবে আপনার Commit, Pull, Push, Stage, Branch এই কয়েকটি জিনিস সম্পর্কে ধারনা থাকা অবশ্যক। সে সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু বলছি।
Commit: সোর্সকোড চেঞ্জ করলে কি কি চেঞ্জ করেছেন তার একটি সংক্ষিপ্ত বিরবণ রাখতে পারেন। ফলে পরবর্তীতে কেউ প্রজেক্ট ডেভেলাপ করতে গেলে সহজেই বিস্তারিত জানতে পারবে।
Pull: অন্যকোন একটি গিটহাব একাউন্টের প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে চাইলে প্রজেক্টের লিঙ্কটি দিয়ে পুরো প্রজেক্টটি ক্লোন করে নিয়ে নিজের একাউন্টে কাজ করতে পারেন।
Push: আপনার কম্পিউটারে ডেভেলাপ করা কোন সোর্সকোড গিটহাব সাইটে আপলোড করতে হলে পুশ করতে হবে।
Stage:   প্রাথমিক অবস্থায় সোর্সকোড unstage অবস্থায় থাকে। কোন কিছু কমিট করতে হলে আপনাকে স্টেজ চেঞ্জ করতে হবে।
Branch: কোন রিপোজেটরিতে আমরা যখন সোর্সকোড রাখি সাধারনভাবে Master Branch এ রাখি। আপনি যদি এই সোর্সকোড নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে নতুন কোন ব্রাঞ্চে নিয়ে কাজ করে আবার Master Branch এ মার্জ করতে পারেন।
টিমওয়ার্কের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতির ভূমিকা: এই স্টাইলে সোর্সকোড সংরক্ষনের পদ্ধতিতে সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কোন একটি প্রজেক্টে হাজার হাজার ডেভেলাপার কাজ করতে পারে। এই কারনে ওপেনসোর্স এপ্লিকেশনগুলোর ডেভেলাপমেন্ট খুব তাড়াতাড়ি হয়ে থাকে।
এই সম্পর্কে আরো জানার জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স: এছাড়া আরো অনেক বিষয় আছে। পুরোটা বুঝতে হলে অবশ্যই Pro-Git বইয়ের ১ম থেকে ৫ নাম্বার চাপ্টার পর্যন্ত পড়তে হবে। কোন টপিক বা বইয়ের কোন পেজে কোন টপিক বুঝতে সমস্যা হলে আমাকে জানাতে পারেন।

দেখুন অন্য সব লকিং সফ্টওয়ারকে অবশ্যই হার মানাবে

ব্যক্তিগত ফাইলতো সবার ই থাকে সেগুলোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয় লক করে। আমার লক করার জন্য হাজারো সফ্টওয়ার ব্যবহার করে থাকি এগুলোর সবগুলো প্রায় এক ধরনের। কোন টায় ফাইল মুভ করে এনে লকিং সফটওয়ারের মধ্যে পেষ্ট করতে হয়। এর ফলে ফাইলগুলো ড্রাইভ পরিবর্তন করে। লকিং সফ্টওয়ার ইনেস্টল করা ড্রাইভে নিতে হয়। আর যদি সেটা সি ড্রাইভ হয় তাহলে তো যেকোন সময় হারাতে পারেন। আবার কিছু সফ্টওয়ার আছে যে গুলো ফাইল হাইড করে এক্সটেনশন তৈরী করে। যা অনেক সময় সঠিক পাসওয়ার্ড দিলেও ওপেন হয় না। এর মানে এখানেও যেকোন সময় আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ন ফাইল হারাতে পারেন। তাহলে প্রশ্ন আমরা কি আমাদের ব্যক্তিগত ফাইলগুলো নিরাপদে লক করতে পারব না?
পড়ুন কিভাবে উন্ডোজের পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে রিকভার করতে হবে। RECOVER PASSWORD
উত্তর হল কেন পারব না। লক করার অনেক সফ্টওয়ার আছে তার মধ্যে কিছু সফ্টওয়ার আছে যেগুলো আপনার ফাইল নিরাপদ রাখতে পারবে। ঠিক সেই রকম একটি ফাইল হল Easy File Locker. এই ফস্টওয়ার ব্যবহার করলে আপনাকে ফাইল কাট করে সফ্টওয়ারের মধ্যে পেষ্ট করতে হবে না। ফাইল যেখানে আছে সেখানেই থাকবে আবার কোন এক্সটেনশন ও তৈরী করবে না। একবার ব্যবহার করে দেখুন মজা পাবেন।

easy file lockereasy file locker

মার্কিন ব্যাংক একাউন্ট ও ক্রেডিট কার্ড for verification

real american bank acc
আপনার মার্কিন / Canada বা কোনো পেপ্যাল ​​একাউন্ট আজকের সঙ্গে (বাস্তব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট) . অ্যাকাউন্ট না কি আপনার নাম বা ঠিকানা ব্যাপার কাজ করে.
আপনি নিম্নলিখিত বিতরিত আপনার ইমেল বিবরণ পাবেন.
একাউন্ট নম্বর:
রাউটিং সংখ্যা:
ব্যাংক নাম:
প্রকার:
ক্রেডিট কার্ড জন্য একই এছাড়াও আপনি পেপ্যাল ​​থেকে টাকা তুলতে আমাদের জন্য ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার এবং moneybookers অথবা এটিএম মধ্যে আর্থিক সাহায্য পেতে পারেন
আরও তথ্যের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন
24/7 লাইভ সমর্থন
+8801834705135
+13233664940
http://www.virtualmoneysolution.com

চুলুন দ্রুপাল নিয়ে কাজ করি

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সিএমএস পছন্দ করার ক্ষেত্রে আমরা জুমলা এবং ওয়ার্ডপ্রেসকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি। দ্রুপাল এর ব্যবহার একটু কমই দেখা যায় বাংলাদেশে। তবে জুমলা এবং ওয়ার্ডপ্রেস এর চাইতে দ্রুপাল কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশ সুবিধাজনক। বিভিন্ন দেশের ওয়েব প্রোফেশনালরা দ্রুপাল এর বেশ ব্যবহার করে থাকেন।

দ্রুপাল যেটি দ্রুপাল কোর নামেও পরিচিত, অন্যান্য সাধারন সিএমএস গুলোর সকল সুবিধাই এতে বিধ্যমান। এটি GNU General Public License এর অধীনে পিএইচপিতে করা একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।
দ্রুপাল যেভাবে কাজ করে

দ্রুপালে যেকোন তথ্য পরিবেশন করতে হলে সেটিকে আগে ইনপুট দিতে হয়। তথ্য সংগ্রহ এবং সন্নিবেশন করার জন্য প্রাথমিক ভাবে নোড গুলোর ব্যবহার হয়।  মডিউল হলো তথ্য পরিবেশনার পদ্ধতি। আপনি চাইলে সাধারণ পোস্টের আকারেও দেখাতে পারেন আবার গ্যালারী আকারেও দেখাতে পারেন। জুমলা ব্যবহার কারীদের জন্য বলছি, এই মডিউল জুমলার মডিউলের মত না। নামের সাথে সাথে কাজটাও একটু আলাদা। তৃতীয় লেয়ারে আছে ব্লক এবং মেনু। মডিউল জেনারেটেড আউটপুট ডিসপ্লে করার জন্য ব্লক ব্যবহার করা হয়।
দ্রুপালের ভিত্তি বা কোর মডিউলগুলো
দ্রুপাল কোরে কিছু অপশনাল মডিউল থাকে যেগুলো এডমিন প্যানেল থেকে সক্রিয় করা যায়। দ্রুপাল কোর এ যে ফিচারগুলো রয়েছেঃ
  • পরিসংখ্যান এবং লগইন
  • উন্নতমানের সার্চ
  • ব্লগ, ফোরাম, এবং পোল
  • সাইট ক্যাশিং
  • বিস্তারিত ইউআরএল
  • একাধিক স্তরের মেনু সিস্টেম
  • একাধিক সাইট সাপোর্ট
  • একাধিক ব্যবহারকারীর তথ্য
  • উন্মুক্ত আইডি সাপোর্ট
  • আরএসএস ফীড
  • নিরাপত্তা নোটিফিকেশন
  • ব্যবহারকারীর প্রোফাইল
  • বিভিন্ন ধরনের একসেস কন্ট্রোল (ব্যবহারকারীর পদবী, আইপি, ইমেইল)
  • বিভিন্ন ধরনের কাজের টুলস
বর্তমানে দ্রুপাল কোর এর ভার্শন ৭ এবং এটির ডাউনলোড ও বিভিন্ন থিম এর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হলো।
দ্রুপাল ডাউনলোডঃ http://drupal.org/download
দ্রুপাল থিম ডাউনলোডঃ http://drupal.org/project/themes
মডিউল ডাউনলোডঃ http://drupal.org/project/modules
ব্যক্তিগত ব্লগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন করপোরেট, রাজনৈতিক সাইট তৈরিতে দ্রুপাল ব্যবহৃত হয়। আসুন আমরাও এটি চেস্টা করে দেখি। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে। সবাইকে ধন্যবাদ।

আর নয় কোন বাংলা লেখালেখি সফটওয়্যার এর লাইসেন্স চুরি, এখন থেকে ওপেনসোর্স সফটওয়্যার অভ্র তেই সব কিছু

প্রথমেই বলে রাখি আমার পোস্টটা মূলত যারা বিষয়টা জানেনা তাদের জন্য ----

আমরা জানি যে আমরা কত কাজে অভ্র কে ব্যবহার করি এক কথায় বলতে কি অভ্র ছাড়া  আমাদের বাংলা লেখা অসম্ভভ । আমরা যখন অভ্র ইন্সটল করি তখন বাংলা (ইউনিকোড) ফন্ট যে কয়েক টা পাই তাতে আমি মনে করি তা অফফিসিয়াল কাজের জন্য যথেষ্ট নয় বা অভ্র দিয়েও যে অফফিসিয়াল বাংলা লেখালেখির কাজ করা যায় তা হয়ত আমরা অনেকেই জানিনা। অভ্রতে এখন Kalpurush , Kalpurush ANSI ও অন্যান্য ফন্ট দিয়ে অফিসিয়াল ফরম্যাট এর বাংলা লেখালেখির কাজ নিমেষেই করা যায়।

একটা উদাহরণ দিলাম এই ছবিতে :

official bangla

তাই আর নয় কোন সফটওয়্যার এর লাইসেন্স চুরি, এখন থেকে ওপেনসোর্স সফটওয়্যার অভ্র তেই সব কিছু। আর আমি আমার নিজের করা বাংলা এবং ইংরেজির একটা ছোট ফন্ট কালেকশন আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।  আশাকরি আপনাদের এখন থেকে আর ফন্ট নিয়ে সমস্যা হবেনা। ইনশাআল্লাহ্‌

অফিসিয়াল বাংলা ফন্ট ডাউনলোড লিঙ্ক : http://www.omicronlab.com/bangla-fonts.html

All in one font pack ডাউনলোড লিঙ্ক : Click Here

তবে প্রিন্ট যদি দোকানে গিয়ে দেন তাইলে কিন্তু ফন্টটা কপি করে সাথে নিতে ভুলবেন না।

বিঃ দ্রঃ  সকল ফন্ট WINDOWS XP, VISTA, 7 এবং MS-Office 2003, 2007, 2010 তে কাজ কর

চরম একটা সফটওয়্যার একদম ফ্রী (না দেকলে পুরাই মিস করবেন)

সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি। তাই ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে যেই সফটওয়্যারটি নিয়ে এসেছি তার নাম হল  FastStone Capture. এই সফটওয়্যারটি অনেক কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে. ধরুন আপনার ইচ্ছা হল আপনি নিজে একটা ভিডিও তৈরি করবেন তখন আপনি এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজে ভিডিও তৈরি করতে পারবেন.এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে তৈরিকৄত ভিডিও অনেক কোয়ালিটিফুল হয়ে থাকে. আবার আপনার যদি ইচ্ছা করে আপনার ডেস্কটপের ছবি তুলতে তাহলে আপনি খুব সহজে এই সফটওয়ারের মাধ্যমে ছবি তুলতে পারবেন। আমি আমার ডেস্কটপ এর ছবি তুলে আপনাদের উদারণ দিলাম। আসলে ভিডিও উদারণটা দিলাম না শুধু ছবির উদারণ দিলাম কারন ভিডিও করার সময় এখন আমার নাই তাই সবাই আমাকে ক্ষমা করবেন।


এই সফটওয়্যার এর দাম মাত্র  $19 . চিন্তা করবেন না এই সফটওয়্যারটি আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে হবে না , কারন আমি আপনাকে একদম ফ্রীতে দিচ্ছি, আর সাথে দিব  কী যা দিয়ে আপনি এই সফটওয়্যারটি সারাজীবন ফ্রী ব্যবহার করতে পারবেন.

Download :-  Mediafire Link

             Key :- Mediafire Link

বাংলা-ইংলিশ ডেইট কনভার্টার ও ক্যলেন্ডার

হুট করে যদি প্রশ্ন করা যায় - বলুন তো ২০২০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কী বার কিংবা ঐ তারিখে বাংলা তারিখ কী? তাহলে কেমন হবে? আমি জানি হুট করে কেউ এই প্রশ্নের জবাব দিতে পারবেন না। কিন্তু মাঝে মাঝে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর আপনার জানার প্রয়োজন হতে পারে। MR Date Converter ব্যবহার করে সহজেই এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন। নিচের লিংক থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিন। ইন্সটল করার ঝামেলা নেই।
এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে যে কোন বাংলা তারিখকে ইংরেজি তারিখে কিংবা ইংরেজি তারিখকে বাংলা তারিখে রূপান্তর এবং যে কোন সালের বাংলা বা ইংরেজি ক্যালেন্ডার দেখতে পাবেন। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলঃ
) ডেইট কনভার্ট করাঃ সফটওয়্যারটি ওপেন করুন । নিচের মত উইন্ডো ওপেন হবেঃ
এর মাঝখানে বর্তমান তারিখের বারের নাম এবং ইংরেজি ও বাংলা তারিখ দেখাবে।
ইংলিশ থেকে বাংলা তারিখে রূপান্তর করার জন্য English to Bangla এবং বাংলা থেকে ইংলিশ তারিখে রূপান্তরের জন্য Bangla to English অপশন সিলেক্ট করুন। এবার Enter Date এর ডানপাশে আপনার তারিখ প্রদান করে Convert বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস রূপান্তরিত হয়ে যাবে।
) ক্যালেন্ডার বের করাঃ Option মেনু থেকে Calendar সিলেক্ট করুন । নতুন উইন্ডো ওপেন হবে । এখানে বর্তমান বাংলা মাসের ক্যালেন্ডার প্রদর্শিত হবে।
বাংলা মাসের ক্যালেন্ডার বের করার জন্য Bangla এবং ইংরেজি মাসের ক্যালেন্ডার দেখার জন্য English অপশনটি সিলেক্ট করুন। তারপর মাস ও সাল প্রদান করে Show Calendar এ ক্লিক করুন। সাথে সাথে ঐ মাসের ক্যালেন্ডারটি ওপেন হয়ে যাবের। প্রয়োজন অনুসারে < বা > লেখা বাটনে ক্লিক করে যথাক্রমে আগের বা পরের মাসের ক্যালেন্ডার পাওয়া যাবে।
এর মাধ্যমে যে কোন মাসের ক্যালেন্ডার বের করা যাবে । অন্যান্য সফটওয়্যার এর সাথে এখানেই এর পার্থক্য।
এখানে উল্লেখ্য , সফটওয়্যারটিতে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার এবং বাংলা একাডেমী এর নীতিমালা অনুসরন করা হয়েছে। তাই এর দ্বারা পশ্চিম বঙ্গের বাংলা তারিখ পাওয়া যাবে না।

Net Speed Monitor: DU Meter এর সর্বোত্তম বিকল্প ফ্রি সফটওয়্যার

আমরা অনেকেই DU METER ব্যবহার করি। ইন্টারনেট স্পিড জানার জন্য, আপলোড, ডাউনলোড ডাটা জানার জন্য এর উপকারিতা অপরিসীম। কিন্তু এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল, এটি মাত্র ৩০ দিন ফ্রি ব্যবহার করা যায়। এর পরে আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে হবে। অথবা বিভিন্ন প্যাচ, পাইরেটেড সিরিয়াল কি ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
এই অসুবিধার জন্য অনেকেই DU METER এর উপরে বিরক্ত। আমি নিজেও অনেক দিন থেকেই খুঁজছিলাম এমন একটি ফ্রি সফটওয়্যার, যা ডি ইউ মিটার এর সমকক্ষ না হলেও খুব একটা কম হবে না। অবশেষে পেয়ে গেলাম এমন একটি সফটওয়্যার। এটি ডি ইউ মিটার এর চেয়ে বরং অনেক বেশি ভালো। ডি ইউ মিটারের সব সুবিধা তো এতে আছেই, উপরন্তু এর টাস্ক বার মিটার ইচ্ছামত কাস্টমাইজ করা যায়। লেখা বড়-ছোট করা যায়, ফন্ট পরিবর্তন করা যায়, রঙ পরিবর্তন করা যায়, এরকম আরও অনেক সুবিধা।


তাই, গত ১ মাস ধরে ব্যবহার করার পর এটা বলতে বাধ্য হচ্ছি, ডি ইউ মিটারের দিন শেষ! এখন থেকে এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন NET SPEED MONITOR.

ডাউনলোড করুন এই ফ্রি সফটওয়্যারটি। "ডাউনলোড লিংক"