Saturday, June 28, 2014

ফেসবুকে অযথা সময় নষ্ট না করে আসুন কিছু আয় করা যাক…

ফেসবুকে আমরা অনেক সময় নষ্ট করি। কখনো কাজে কখনো অকাজে। সাধারণত অকাজেই ফেসবুকে বেশি সময় নষ্ট হয়। অথচ একটু সচেতন হলেই আর সময়টা অকাজে ব্যয় হয় না ফেসবুকে। আমার জানার পরিধি না জেনেই আমি বলছি: আপনি যদি জিরো যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিও হয়ে থাকেন তবু আপনি পারবেন ফেসবুকের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে।
কীভাবে???
খুব সহজে। এ কথাই আমি সংক্ষিপ্তভাবে বলার চেষ্টা করবো এখানে। জাস্ট দুটো মিনিট সময় ব্যয় করে পড়ে নিন। আমি নিশ্চিত টিউনটি পড়ার পর আপনার মনেও এই আত্মবিশ্বাস জন্মাবে যে, আপনিও পারবেন; আপনি চাইলেই পারবেন।
তো চলুন জেনে নিই ফেসবুকের অযথা সময়টা কীভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে?

কভার ফটো ডিজাইন করে

ফেসবুক প্রোফাইল, গ্রুপ, ফ্যানপেজ এই সবগুলোতেই এখন কভার ফটো ব্যবহার করা হচ্ছে দেদারছে। আপনি টুকটাক গ্রাফিকসের কাজ করে এই কভার ফটো ডিজাইনের কাজ করতে পারেন। এজন্য আপনাকে খুব বড় মানের গ্রাফিক ডিজাইনার হওয়ার প্রয়োজন নেই। ইউটিউবে ফটোশপের বেসিক টিউটোরিয়ালগুলো দেখলেই পারবেন এই সামান্য কাজগুলো।

ফেসবুক গ্রুপ এবং ফেসবুক ফ্যানপেজ

ফেসবুক গ্রুপ এবং ফেসবুক ফ্যানপেজের মাধ্যমে বৃহৎ কমিউনিটি গড়ে তুলুন। তারপর এই কমিউনিটিটাকে অনেক কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন? যেমন ধরুন: বিজ্ঞাপনের ক্ষে্ত্র হিসেবে। কিংবা আপনি যদি ইকমার্স জাতীয় বিজনেস প্রমোট করতে চান তাহলে এই কমিউনিটিটা বিরাট ভূমিকা পালন করতে পারে।

কাজ পাবো কীভাবে?

কভার ফটো কাজের জন্য আপনাকে খুঁজতে হবে উন্নত দেশের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ এবং ফ্যানপেজে। কভার ফটো ডিজাইন কাজটি করার আগে নিজেই একটি গ্রুপ বা ফ্যানপেজ বানান “কভার ফটো ডিজাইন সার্ভিস” বা “ক্রিয়েটিভ ফেসবুক কভার ফটো” অথবা এই টাইপের কোনো নাম দিয়ে। তারপর ওখানে আপনার নিজের তৈরি কিছু কভার ফটো আপলোড করুন পোর্টফোলিও হিসেবে।
আপনার কাজ কমপ্লিট। এখন এই পোর্টফোলিও লিংকটাই বিভিন্ন পেজে, গ্রুপে প্রমোট করুন। দেখবেন ধীরে ধীরে কাজ পেতে শুরু করেছেন। শুরুতে হয়তো কাজ পেতে কষ্ট হবে। কিন্তু একসময় দেখবেন কাজের চাপে নাভিশ্বাস হবে, ইনশাল্লাহ।

কাজের মূল্যমান কেমন?

সাধারণত একটি ফেসবুক কভার ফটো + প্রোফাইল পিকচার ডিজাইনের চার্জ ২০ ডলার থেকে ৫০ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে। কাজের কোয়ালিটি, ক্লায়েন্টের এভিলিটি, চাহিদা ইত্যাদির উপর নির্ভর করে বাজেট কম বেশি হয়।

পেমেন্ট পাবো কীভাবে?

পেমেন্ট পাওয়ার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হচ্ছে পেপাল। বিদেশে থাকা বড়-ভাই-বোন-বন্ধু-বান্ধবদের কোনো পেপাল থাকলে সেটা ইউজ করুন। অথবা মাস্টারকার্ড যেমন পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড, স্ক্রিল ইত্যাদির মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারেন।

সবিশেষ

ধৈর্য ধরে যদি লেগে থাকতে পারেন তাহলে প্রতি মাসে ১০০টি কভার ফটো ডিজাইনের কাজ পাওয়া কোনো ব্যাপারই না। আপনি যদি প্রতিটি ১৫ ডলার করেও নেন তাও আপনার মাস শেষে ১৫০০ ডলার ইনকাম হওয়ার দরজা খুলে যায়! এটা বাস্তব। এটা সম্ভব। আর বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই এই লেখার অবতারণা। শুধু মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক/ইল্যান্সের উপর নির্ভর করে না থাকে এভাবেও ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন।
বুঝতে কোনো সমস্যা হলে জানাবেন। সবার কাছ থেকে উৎসাহ পেলে ফেসবুক কাজে লাগিয়ে আরও সহজভাবে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন ওয়ে নিয়ে ভবিষ্যতে লেখার ইচ্ছে আছে। এছাড়াও অনলাইন আর্নিং-এর উপর নিজের কিছু অভিজ্ঞতার কথাও ধারাবাহিক লিখবো ইনশাল্লাহ।
সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। ধন্যবাদ।

Windows সহ সকল সফটওয়্যার ও ড্রাইভার ইনষ্টল করুন মাত্র ২ মিনিটে

আমরা প্রত্যেকেই আমাদের নানা কাজে/(অ)কাজে উইন্ডোজ ইনষ্টল করে থাকি আর উইন্ডোজ এর সাথে ইনষ্টল করতে হয় সাউন্ড, এজিপি সহ সব ড্রাইভার এবং বিভিন্ন সফটওয়্যার। যদি এমন হয় ২ মিনিটে আপনার উইন্ডোজ সহ সকল ড্রাইভার আর প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার সেটআপ হয়ে যায় তাহলে কেমন হয়?! আমার তো মনে হয় ভালই হবে। যদি ভালই হয় তাহলে আসুন দেখি কিভাবে এ কাজটি করা যায়। আপনি ২ মিনিটে সকল কাজ করতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি ফ্রেশ Windows সেটাপ দিতে হবে। তারপর আপনার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ড্রাইভার আর সফটওয়্যার সেটাপ দিতে হবে। তারপর Acronis Rescue Media BootCD সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে। এটি একটি বুটেবল ISO ফাইল যা Nero এর সাহায্যে Bootable Data Disk ফরম্যাটে রাইট করতে হবে। রাইট শেষ হয়ে গেলে আপনি কম্পিউটারটি রিষ্টার্ট দিন এবং Del বা F2 কী চেপে বায়োসে প্রবেশ করুন। তারপর ফার্স্ট বুট ডিভাইসে বুট ফ্রম সি.ডি দেখিয়ে দিন F10 চেপে সেভ দেন। Acronis Rescue Media BootCD থেকে আপনার পিসি চালু হবে। Acronis Master Image creator নামে একটি লেখা দেখবেন ঐটার মধ্যে ক্লিক করে আপনার ইউন্ডোজটি যে ড্রাইভে তার ব্যাকআপ নিন। তারপর save এর লোকেশন অন্য একটি ড্রাইভ দেখিয়ে দিন। ব্যাস সব ঝামেলা শেষ। এখন উইন্ডোজ সেটাপ মাত্র ২ মিনিটের ব্যাপার। এখন কোন কারনে আপনার ইউন্ডোজটি সমস্যা দেখা দিলে আর সময় নিয়ে ইউন্ডোজ ইনষ্টল দিতে হবে না কেবল Acronis Rescue Media BootCD দিয়ে বুট করে আপনার সেভ করা ইউন্ডোজের ব্যাকআপটির লোকেশন দেখিয়ে দিন। ব্যাস দেখুন ইউন্ডোজ সহ আপনার ব্যাকআপ রাখা সকল ড্রাইভার ও সফটওয়্যার মাত্র ২ মিনিটে ইনষ্টল হয়ে গেছে।
ডাউনলোড করুন নিচের লিংক থেকে। ডাউনলোড করা অংশ দুটি 7zip দিয়ে আনজিপ করতে হবে।
Hotfile - ১ম অংশ ২য় অংশ
অথবা,
FileFactory - ১ম অংশ ২য় অংশ

মাত্র ১০ মিনিটে ফেসবুকের ফোটোভেরিফিকেশন বাইপাস করুন

শুরু করি আজকে নতুন পোস্ট। আমরা যারা ফেসবুক ব্যাবহার করি সবারই এই একই সমস্যা ফোটো ভেরিভাই। যদি একবার এর গ্যাড়া কলে পড়েন তাহলে সেই আইডি ফিরে পাওয়া অসম্ভব প্রায়। ফেসবুকে ৭৭% লোকই প্রায় এই ফোটো ভেরিফিকেশন খুলতে পারেন না। এর কারন মূলত ফোটো ট্যাগ, অনেকেই নিজের প্রোফাইলের সব পৈাটো ট্যাগ রিমুভ করে দেয় কিন্তু এতে লাভ আপনার না বরং আপনার বন্ধু দের।কেমন?
দাড়ান পরিষ্কার করে বোঝাই। আপনাকে যখন ফোটো ভেরিফিকেশনে ফেলা হয় তখন আপনাকে ভেরিফাই করা হয় আপনার বন্ধুর করা ফোটো ট্যাগ থেকে ধরেন আপনার বন্ধুরা অন্য করারো ফোটোতে ট্যাগ হয়েছে তখন ওই ছবি দেখিয়ে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে যে আপনার কোন বন্ধু এই ফোটোর ভিতরে ট্যাগ অবস্থায় আছে, এরকম অন্যদের প্রফাইল ভেরিফাই করতে আপনার ফোটো দেখাবে কিন্ত এখানে যদি আপনি সব ট্যাগ রিমুভ করে দেন তাহলে অপনার ছবি আপনার বন্ধুর প্রফাইল ভেরিভাই করতে ব্যাবহৃত হবে না। আশা করি বিষয় গুলো বুঝতে পেরেছেন।
ফেসবুকের ফোটোভেরিফিকেশন বাইপাস করার ৩ টি পদ্ধতি আছে।
১. নিজে বসে একেক করে ছবি দেখে একেক বার একেক ছবি নির্বাচন করে ট্রায় করা
পদ্ধতি ১:
খাতা কলম নিয়ে বসে পড়ুন এরপর প্রত্যেকবার ট্রাই করেন দেখেন ১ ই ছবিতে ১ নাম বাদে অন্য নাম গুলো বারবার চেন্জ হচ্ছে তখন আপনি বুঝে যাবেন যে কোন ব্যাক্তি এভাবে পারবেন তবে এতে অনেক সময় আর খাটনি হয় অনেকের ১ মাস লাগবে
২. আইডি কার্ড দিয়ে ফোটোভেরিফিকেশন ঠিক করা
পদ্ধতি ২: এতে কোন কষ্টই নেই আপনাকে যাষ্ট ১ মাস অপেক্ষা করতে হবে । এপদ্ধতিতে আপনার Log In করে ক্যাপচা পুরন করার পর Start এরনিচে Get with another issu এরকম লেখা থাকবে ওখানে ক্লিক করে আপনার ফুলনেম এবং আইডি কার্ড এর ২ সাইড স্ক্যান করে আপলোড করেন ব্যাস সাবমিট এ কিল্ক করে নিষইচন্তে ঘুমান
৩. জাপান আইপির মাধ্যমে ১০ মিনিটে ফোটোভেরিফিকেশন ঠিক করা
পদ্ধতি ৩: এতে কোন কষ্টই নেই। তবে অাপনারা যারা ভিভিন্ন লোককে ফোটোভেরিফিকেশন ঠিক করার জন্য টাকা দেন আর তারা ১০ মিনিটের ভিতবে আপনার ফোটোভেরিফিকেশন ঠিক করে দেয় তারা মূলত এই পদ্ধিতিতে কাজ করে। আমিও একজনে কাছে দিতে চাচ্ছিলাম বাই সে বলে ১৫০ টাকা লাগবে, তখই মাথায় জেদ ধরে যে কিভাবে ই অসাদ্ধ্য সাধন করব অবসেশে পেয়ে গেলাম সেই সোণার হরিন। আচ্ছা এবার কাজে আসি. এর জন্য অপপনাকে জাপানের একটি আইপি পেতে হবে এক্ষেত্রে গুগুল মামুর কাছে সার্চ দিলে অনেক পাবেন একটি নিলেই হবে তার পরে আপনার মজিলা ফায়ার ফক্স এর Tools–Options—Advance—Network—Settings—Manual Proxy Configurations এ এই 157.7.152.61 Port: 3128 এখানে অন্য যাপান আইপিও ব্যাবহার করতে পারেন। এবার ওকে করুন এখন m.facebook.com এযান এরপরে আপনার ফোন ইমেল অবাং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন এর পর এরকম চিত্র দেখতে পাবেন

এখানে আপনার মেইল দেন এরপর




এখন যেই ন্ম্বারদিয়ে আপনি ফেসবুকে খুলেছিলেন সেই নাম্বারে কোড যাবে আর কোড দিলেই আপনারফেসবুক খুলে যাবে। আমি এখানে ইউকে নাম্বারদিয়ে ফেসবুক খুলেছিলাম তাই সেই ন্মাবে কোড চলেগেছে আর কোড দেওয়ার পরেই খুলে যাবে । ধন্যবাদ সবাইকে ।