Saturday, August 30, 2014

ওয়েবসাইট সাইন্স [পর্ব -২] :: ভিজিটর পাবেন মেইন সাইটের মোবাইল সেকশনে, আজ ওয়ার্ডপ্রেস

আজ দেখেন মোবাইল সাপোর্টেড গ্রেট একটা ওয়েবপেইজ কিভাবে বানাবেন।
ওয়েবসাইট সাইন্স

শুরুতে ওয়ার্ডপ্রেসঃ

WordPress Mobile Pack ইনস্টল আমার আগের পোস্ট দেখার পরে করে ফেলার কথা। না করলে নিচের থিওরী অনুসরন করেন।
  •  আপনার এ্যাডমিন ড্যাসবোর্ডে লগিন দেন।
  •  প্লাগিন্স এ যেয়ে এ্যাড নিউ তে ঢোকেন।
  •  Wordpress Mobile Pack লিখে সার্চ করেন।
  •  পেয়ে যাবেন। এটাকে ইনস্টল করে এ্যাকটিভ করেন।
হয়ে গেলো। এভাবে না হলে ডাউনলোড করে নিতে পারেন গুগলে সার্চ করে, লিঙ্ক দেবার ঝামেলায় গেলাম না।
এখন মোবাইল দিয়ে আপনার সাইটে ঢুকে দেখেন বেশ একটা মোবাইল সাইটে ঢুকছেন। পোস্ট গুলো চেনা না হলে চিনতেই পারবেন না যে কোন সাইটে ঢুকলেন।
এবার পরের ধাপ। Php জানলে ভালো, না জানলে সুধু html দিয়েই হবে। এই বিদ্যেটুকু না থাকলে আপাতত এই অংশটুকু বাদ দিয়ে টিটি তে html লিখে সার্চ করে শেখা শুরু করেন।

যা করতে হবেঃ

  • আপনার হোস্টিং এর সি প্যানেল এ লগিন করেন।
  • ফাইল ম্যানেজার এ প্রবেশ করেন।
  • যে ফোল্ডারে লগিন ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করেছেন , সেখানে যান।
  •  এখানে দেখেন wp-content ফোল্ডার আছে, ঢুকেন ভেতরে।
  • এখানে Themes ফোল্ডারে আপনার সাইটের যাবতীয় থিম গুলো থাকে বা রাখা হয়। অন্য গুলোতে হাত না দিয়ে Mobile_Pack_Base থিম টা এডিট করেন।

কি এডিট করবো ?

  • Html জানলে এটা তো জানেন body তে কিভাবে লোগো লাগানো যায়।
  •  head ফাইল টায় আপনার যা দরকার দিন।মেটা ডাটা গুলো ও।
  •  ফুটারে নিজের কপিরাইট লাগান।
  •  স্টাইল ফাইল টাও নিজের মত করে বানিয়ে নিতে পারেন।
আর… আর… আর কি দরকার ? হয়ে গেছে তো !!!!!
সেইম কাজ টা সি প্যানেল এ লগিন না করে ওয়ার্ডপ্রেস এর ড্যাসবোর্ড এর থিম এডিটর থেকেও করা যায়, বাট ভুল ভাল কোড দিয়ে পরে আপনি কানা হয়ে গেলে বলবেন শিমুল ভাই আমারে কি বুদ্ধি দিলো, আমার সাইট ই ডাউন।
এক মিনিট। লেখা শেষ হয় নাই।
Php আর ওয়ার্ডপ্রেস কোডেক্স সম্পর্কে ধারনা না থাকলে মোবাইল থিমের আর কিছুতে হাত দিয়েন না। আর মোবাইল পেইজ কেনো দরকার যেকোন সাইটের তা আমার কোন ক্লায়েন্ট কেই আমি বুঝাতে পারি নাই, আপনাকে বুঝানোর একটা চেষ্টা করি এক লাইনে। দেশের ৭০ ভাগ এর বেশি মানুষ এখনো মোবাইল ইন্টারনেট ব্যাবহার করেন।
অনেকেই বলেন, ভাই প্রিমিয়াম রিস্পন্সিভ থিম ইউজ করি। পেইজের ওয়াডথ তো বাড়ে কমে। সো মোবাইল দিয়েও দেখা যায় ঠিক ঠাক, কি দরকার এত ঝামেলা করার। সো তাদের বলি, ভাই, পেইজের চোখে দেখা সাইজ কমলেও পেইজের একচুয়াল ডাটা কতটা কমে আমার কোন ধারনা নাই, নিজে একবার চেষ্টা করবেন ৫০০ কিলোবাইটের একটা পেইজ মোবাইল দিয়ে লোড করতে।

ওয়েবসাইট সাইন্স [পর্ব ১] :: কেন একটা বাংলাদেশী সাইট ব্যার্থ হতে পারে।

হ্যালো বান্ধুরা
অনেক দিন পরে লিখতে বসলাম।

আজকে বাংলাদেশের ডেভেলপার/ডিজাইনার দের একটা কমন সমস্যা ও তার সমাধান নিয়ে লিখবো।
শুনতে খারাপ শোনালেও বলা যায়, অনেক টা ছাতার মত গজিয়ে উঠছে ওয়েবসাইট। হোক সেটা ই কমার্স,নিউজ পেপার বা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে টিউটোরিয়াল ব্লগ। সাইট বানিয়ে, অনেক সুন্দর ডিজাইন দিয়ে, ভালো হোস্টিং ব্যাবহার করার পরেও সাইটে ভিজিটর নাই। কেনো নাই ?
আচ্ছা আজকে এটা নিয়েই আলাপ করি।
আমরা যারা ওয়েবসাইট বানাতে বসি ( wap না) তারা ব্যাবহার করি কম্পিউটার।আর এখানে বসেই ভুলে যাই দেশের বেশীর ভাগ মানুষ ইন্টারনেট এর জন্য এখনো মোবাইল ডিভাইস গুলো ব্যাবহার করেন। তাদের জন্য আপনার সাইট এক অর্থে সময় আর মেগাবাইট অপচয় করা ছারা আর কি হতে পারে ?
মোবাইল ডিভাইস গুলো সম্পর্কে একটু ধারনা দেই। এগুলোর স্ক্রিন ওয়াডথ (width) হয় ২০০ – ৩৫০ px ।তার ডিভাইসের সাথে কি আপনার ওয়েবপেইজ গুলো মানানসই ? বাংলাদেশী সাইট গুলোর ক্ষেত্রে বেশিরভাগ এর উত্তর হবে “ না “ । পরের ব্যাপার হলো পেইজের সাইজ। একটা ডেক্সটপ ওয়েবপেইজের সাইজ ৫০০ kb হলে কোন ব্যাপার ই মনে হবে না, কিন্তু চিন্তা করেন মোবাইল দিয়ে ৫০০ কিলোবাইট লোড হতে হতে কতজন পরের বার আপনার সাইটে ফিরে আসবেন ? আরো বড় কথা মোবাইল দিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট , css এর কতটুকু লোড করা সম্ভব ?
তো এই বিশাল মোবাইল ট্রাফিক কে আপনার সাইট থেকে দূরে রাখবেন ? না, মোবাইল ব্যবহার কারীরাই অনেক সাইটের প্রান। তো আপনার সাইটেও তাদের দরকার। তাদের কিভাবে ধরে রাখা যায় ?
উত্তরঃ খুব সহজ। যারা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করেন তারা তো সিম্পল wordpress mobile pack ইনস্টল করে নিলেই পারেন। অনেকে করেন ও, কিন্তু এটার ও লুক চেঞ্জ করা যায় তা অনেকেই ভুলে যান।(এটা কিভাবে কাস্টমাইজ করবেন পরের পোস্ট এ লিখবো । )
Mybb এর মত ফোরাম cms এর জন্য বেশ সুন্দর মোবাইল প্লাগিন পাওয়া যায়, খুজলেই পাবেন।
আমি বলবো যেগুলো সাইট এর একটাও ব্যাবহার করে না, তারা আমার মতে একটা সোজা কাজ করে নিলেই পারেন । আলাদা একটা সাবডোমেইন করে তাতে মোবাইলের আলাদা সাইট বানান। http://www.Mysite.com এর মোবাইল সাবডোমেইন হতে পারে m.Mysite.com । এখন মোবাইল ইউজার দের অটো মোবাইল পেইজে নিয়ে যেতে পারেন ( পরের লিখবো এ নিয়ে ) অথবা সাইটের ঊপরে বা নিচে একটা লিঙ্ক করে দিতে পারেন যে “ Mobile Users click Here “ ।
মোবাইল সাইটে আপনার সাইটের যে দিক গুলো ইউজার রা মোবাইল থেকে ব্যাবহার করতে পারবেন সেগুলো খুব সিম্পল html ব্যাবহার করে শো করে রাখেন, স্টাইলিং হবে সিম্পল।

মোবাইল সাইট এর ক্ষেত্রে আমি যেগুলো বলিঃ

  •  এক পেইজে ৩ টার বেশী কালার নয়।
  •  পেইজের সব কিছু Align ট্যাগ দিয়ে বাম পাশে রাখুন। আমি আবার বললাম সবকিছু ।
  •  কোন জাভাস্ক্রিপ্ট নয়।
  •  মনে রাখবেন, সেইম সার্ভিস এর দুটা সাইটের যেটির লোডিং স্পিড ফাস্ট, সেটি শতকরা ৮০ ভাগ ভিজিটর পছন্দ করেন।

এখন এক নজরে দেখে নেন কয়টা দিক।

  • সাইট কমপ্লিট না করে কাউকে বলবেন না ভিজিট করতে, কেননা নতুন সাইটে কিছুই থাকে না যা কাউকে পরের বার আনতে পারবে।
  • ডিজাইন অনেক ক্ষেত্রে কোন ম্যাটার ই না। মনে রাখবেন ব্লগ সাইট গুলো সার্চ ইঞ্জিন থেকেই ট্রাফিক পায় , যারা সার্চ করেন তারা তথ্য পাইতে আসেন, আপনার ডিজাইন দেখতে না।
  • পেইজে যত কম পারেন, আমার মতে পারলে কোন জাভাস্ক্রিপ্ট , বা ফ্ল্যাস ব্যাবহার না করাই ভালো। এগুলো অনেক স্লো করে দেয় পেইজ লোডিং টাইম।
  • ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্লগারের সাইট গুলোতে যত কম পারা যায় প্লাগিন বা উইগেট ব্যাবহার করেন।
  • Seo নিয়ে পড়ে লিখবো। সুধু বলে রাখি, সম্পুর্ন না জ়েনে অফ পেইজ Seo তে হাত না দেয়াই ভালো।

বাংলাদেশের দশ মডেলের সেক্স স্ক্যান্ডাল

ঢাকা, ডিসেম্বর ০৩: সেলিব্রেটিদের বিভিন্ন ভিডিও স্ক্যান্ডাল ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া যায় হরহামেশাই। এমন স্ক্যান্ডাল হলিউড-বলিউড-ঢালিউড সর্বত্রই চলেছে, চলছে। চেপে রাখতে চাইলেও এ থেকে রেহাই পাচ্ছেন না তারকারা। বাংলাদেশের মডেল অভিনেত্রী গায়িকা সেলিব্রিটিরাও এই অস্ত্রে ঘায়েল হয়েছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারকারা ‘পাপ’ না করেও অপপ্রচারের বলি হয়েছেন, আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় তারকরারা সেই অনৈতিক কাজটি সঙ্গোপনে করেও ফেলেছেন। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় মডেল অভিনেত্রী-গায়িকা ভিডিও স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে পড়েন। একের পর এক প্রকাশ হওয়া এসব ভিডিও স্ক্যান্ডালের কারণে পুরো মিডিয়া অঙ্গনেই তুমুল সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। আর এই ঝড় তাদের ক্যারিয়ারের জন্য হয়ে উঠে অশনি সংকেত। তারা পথ হারিয়ে ফেলেন, ঝরে পড়েন। অথচ মেধাবী এই তারকাদের দর্শকদেরকে দেয়ার ছিল অনেক কিছুই। এই প্রতিবেদনের লক্ষ্য তারকাদের এমন স্খলন থেকে সচেতন করা। এমন-ই ১০ আলোচিত-সমালোচিত ভিডিও স্ক্যান্ডাল নিয়ে শেয়ারনিউজ পাঠকদের জন্য এ প্রতিবেদন: প্রভা সময়টা ২০১০ সাল। জনপ্রিয় অভিনেত্রী সাদিয়া জাহান প্রভা তখন দেশের শীর্ষ মডেল ও অভিনেত্রী। ঠিক সেই সময়েই তার একটি ভিডিও ফুটেজ বাজারে ছাড়েন তার সেই সময়ের হবু বর রাজীব। মুহুর্তেই তা দেশ বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। রাজীব এবং প্রভার বিয়ে পারিবারিকভাবেই চুড়ান্ত হয়েছিলো। সব ঠিকঠাক এগুচ্ছিলোও। তাই অনেকটা দাম্পত্য জীবনের মতোই ছিলো তাদের সম্পর্ক। কিন্তু এর মাঝে অভিনেতা অপূর্বর সাথে প্রভার মনদেয়া নেয়া হলে প্রভা পালিয়ে অপূর্বকে বিয়ে করে বসেন। এরপরই প্রতিহিংসার বশে রাজীব তার হবু স্ত্রী প্রভার একান্ত সময়ের কিছু ফুটেজ ইন্টারনেটে ছেড়ে দেন। প্রভার পক্ষ থেকে এমনটাই অভিযোগ করা হয়েছিল। এ নিয়ে তুমুল বির্তকে জড়িয়ে পড়েন প্রভা। অপূর্বর সাথেও সংসার ভেঙ্গে যায়। ক্যারিয়ারে ধস নামে। দীর্ঘ ২ বছর মিডিয়া থেকে আড়ালে ছিলেন তিনি। চৈতি প্রভার আপত্তিকর ভিডিও চিত্র প্রকাশ হওয়ার রেশ কাটতে না কাটতেই পরের বছরই মডেল ও উপস্থাপিকা চৈতির একটি আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ হয়। নির্মাতা এনামুল কবির নির্ঝরের সাথে এই ভিডিওতে আপত্তিকর অবস্থায় দেখা যায় চৈতিকে। ভিডিওটি মোবাইলে ধারণ করা হয়েছিলো। এই আপত্তিকর ভিডিও চিত্রটি প্রকাশের পরপরই তুমুল সমালোচনার মধ্যে পড়েন চৈতি। এ ঘটনা মিডিয়া অঙ্গনসহ সাধারণ মহলেও বিষয়টি নিয়ে কড়া সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এরপর অনেক দিন মিডিয়ায় দেখা যায়নি এই তারকাকে। মিলা জনপ্রিয় পপ শিল্পী মিলা’র ক্যারিয়ার শুরু হয় গানের মাধ্যমেই। পরে অবশ্য বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনেও মডেলিং করেন এই পপ তারকা। কিন্তু ক্যারিয়ারের জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা অবস্থায় হঠাৎ করেই তার নাম চলে আসে ভিডিও স্ক্যান্ডালের তালিকায়। ইন্টারনেটে ‘মিলা’ নামে একটি আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ করা হয়। ৩৩ সেকেন্ডের ঐ ভিডিওটিতে মাতাল অবস্থায় থাকা তরুনীর চিত্র রয়েছে। এ ঘটনার কয়েকমাস পর মিলা এ বিষয়ে মুখ খোলেন। তিনি দাবি করেন, প্রকাশিত ভিডিও চিত্রের মেয়েটি তিনি নন। এটি আসলেই মিলা কিনা তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তবে স্ক্যান্ডাল থেকে রক্ষা পাননি তিনি। তিন্নি ভিডিও স্ক্যান্ডালের সাথে জড়িয়ে পরে বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল অভিনেতা তিন্নি-হিল্লোল জুটি। একটি হোটেল কক্ষে তরুন-তরুনীর অন্তরঙ্গ মুহুর্তে ধারণকৃত একটি ভিডিও ফুটেজ দুজনের নামে ছেড়ে দেয়া হয় বাজারে। ভিডিওটির পাত্র-পাত্রী হিসেবে চলে আসে এ জুটির নাম। এই ভিডিওটির সত্যতা মেলেনি। কিন্তু সমালোচনার হাত থেকে রেহাই মেলেনি তুখোড় এই তারকা-জুটির। তিন্নিকে এখন শোবিজে দেখা যায় না বললেই চলে। শখ জনপ্রিয় মডেল আনিকা কবির শখের নামে একটি ভিডিও ফুটেজ বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করে ২০১১ সালের মাঝামাঝিতে। ভিওিও ক্লিপটি প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথেই এটি নানাভাবে ছড়িয়ে পরে সবর্ত্র। ভিডিওতে বিবসনা নারীটি আসলেই শখ কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে ফুটেজ ছড়িয়ে পড়ার পর শখের ক্যারিয়ার ইমেজে দর্শকদের নেতিবাচক বার্তা পৌছায়। মীম লাক্স সুপারস্টার জনপ্রিয় মডেল অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মীম বেশ ক্লিন ইমেজ নিয়েই মিডিয়ায় ছিলেন। কিন্তু এতে বাঁধা হয়ে উঠে একটি আপত্তিকর ভিডিও ফুটেজ। গত বছর এক বিদেশি ক্রিকেটারের সাথে আপত্তিকর দৃশ্যের এ ফুটেজ প্রকাশ হয়। এনিয়ে সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। তবে এটা আসলেই তারকা বিদ্যা সিনহা মিম কিনা তা নিয়েও অনেকে সংশয় প্রকাশ করেন। নোভা মডেল অভিনেত্রী নোভার নামও জড়িয়ে পরে ভিডিও স্ক্যান্ডালে। ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময়ে একটি ভিডিও ফুটেজ বির্তকে ফেলে দেয় এই তারকাকে। ২০১০ সালে তার নামে একটি অর্ধ বিবসনা ফুটেজ ছড়িয়ে পরে। যা এ তারকাকে স্ক্যান্ডালের তালিকায় ফেলে দেয়। যদিও ফুটেজটির মেয়েটির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সারিকা ভিডিও স্ক্যান্ডালের ফাঁদে পড়তে হয়েছে জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী সারিকাকেও। ইন্টারনেটে বেশ কয়েকটি ওয়েব সাইটে সারিকার নামে একটি পর্ণো ভিডিও ছড়িয়ে দেয়া হয়। এই ভিডিও চিত্রটিও সেলফোন, মনিটরে ঘুরে ঘুরে সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। তবে প্রকাশিত ভিডিওর নারী চরিত্রটি সারিকা নয় বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা দাবি করেছেন। পরশী বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী পরশীও রেহাই পায়নি এই সাইবার ক্রাইম থেকে। ভিডিও স্ক্যান্ডালের শিকার হতে হয়েছে তাকেও। পরশীর নাম ব্যবহার করে একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করা হয়। যদিও ভিডিওর মেয়েটির পরিচয় জানা যায়নি। বিন্দু নাট্যকার ও সাংবাদিক অরুন চৌধুরীকে জড়িয়ে একটি ভিডিও স্ক্যান্ডাল ছড়িয়ে পড়ে। আর এর সাথে যুক্ত হয় জনপ্রিয় তারকা বিন্দুর নাম। একটি অফিস কক্ষে গোপন ক্যামেরায় ধারনকৃত এই ভিডিওতে কথিত অরুন চৌধুরীর সাথে যে নারীটিকে দেখা গেছে সেই নারীটি মডেল বিন্দু বলে বিভিন্ন যায়গায় প্রচার হয়। এটিকে বিন্দুর বিরুদ্ধে অপপ্রচার বলেও দাবি করেন তার নিকটজনরা। সূত্র:প্রাইমনিউজবিডি। - See more at: http://sharenews24.com/index.php?page=details&nc=49&news_id=34112#sthash.u6xKyXZ8.dpuf